
Sign up to save your podcasts
Or
ফরাসিরা যেখানে যায় সেখানেই সাজিয়ে গুছিয়ে নেন। তালডাঙার একটি বড় বাগান ১৭৮০ সালে লিজ নেন লুইস বওনান্দ নামে ফরাসি নামে এক ব্যবসায়ী। তিনিই বাংলায় প্রথম নীল চাষ শুরু করেন। আজ আমরা গল্প করব বাংলার ফরাসি উপনিবেশ চন্দননগরকে নিয়ে। আমাদের চ্যানেলটিকে ফলো করে সঙ্গে থাকুন। আর শুনতে থাকুন আমাদের এই পর্ব
.
ফরাসিরা আসার আগে ঐ অঞ্চলে প্রথম ছিল বোড়কিষাণপুর ও চক্নসিরাবাদ। পরে যোগ হয় গোন্দলপাড়া ও খলিসানি। উত্তরে বোড়কিষাণপুর , দক্ষিণে গোন্দলপাড়া ও পশ্চিমে খলিসানি- এই তিনটে গ্রামের কথাই জানা যায় ফরাসিদের আসার আগে। তখন ঐ অঞ্চলের দুটো নদী প্রবাহিত হওয়ায় আবহাওয়া মনোরম ছিল। একটা হুগলী অন্যটা সরস্বতী। ইউরোপের ঔপনিবেশিক দেশগুলোর কাছে ভারতবর্ষ তখন সোনার ডিম পাড়া হাঁস। ফরাসীরাও ভেসে পড়ে একদিন বাংলায় এসে পৌঁছাল। এখানে বসবাস করার জন্য জায়গা তো প্রয়োজন। ১৬৭৩ সালে সেই সময়ের বাংলার নবাব ইব্রাহিম খানের থেকে ফ্রেঞ্চ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি হুগলীর ডান তটে একটি বন্দর তৈরির অনুমতি পায়। তারা বাণিজ্য শুরু করে। যত বাণিজ্য বাড়তে থাকে তত এদেশে তাদের একটি স্থায়ী বাসস্থানের প্রয়োজন দেখা দেয়। ১৬৮৮ সালে মোঘল বাদশার অনুমতিক্রমে তারা একটি ফরাসি কলোনি স্থাপনের অধিকার পায়।অবশ্য এর আগেই ১৬৭৩ সাল নাগাদ এই অঞ্চলে ফরাসি সাহেব দ্যুপ্লেসি এসে ৪০১ টাকায় বোড়কিষাণগঞ্জে ১৩ আরপাঁ জমি কিনে একটি বাণিজ্য কুঠি নির্মাণ করে ফেলেছেন।
.
তারপর...
.
.
পর্বপাঠ- শঙ্খ
স্ক্রিপ্ট- কৌশিক রায়
সাউন্ড ডিজাইন- শঙ্খ
কভার- ইনভিজিবলম্যান
বিশেষ কৃতজ্ঞতা স্বীকার- শুভজিৎ ভড়
Follow us
ফরাসিরা যেখানে যায় সেখানেই সাজিয়ে গুছিয়ে নেন। তালডাঙার একটি বড় বাগান ১৭৮০ সালে লিজ নেন লুইস বওনান্দ নামে ফরাসি নামে এক ব্যবসায়ী। তিনিই বাংলায় প্রথম নীল চাষ শুরু করেন। আজ আমরা গল্প করব বাংলার ফরাসি উপনিবেশ চন্দননগরকে নিয়ে। আমাদের চ্যানেলটিকে ফলো করে সঙ্গে থাকুন। আর শুনতে থাকুন আমাদের এই পর্ব
.
ফরাসিরা আসার আগে ঐ অঞ্চলে প্রথম ছিল বোড়কিষাণপুর ও চক্নসিরাবাদ। পরে যোগ হয় গোন্দলপাড়া ও খলিসানি। উত্তরে বোড়কিষাণপুর , দক্ষিণে গোন্দলপাড়া ও পশ্চিমে খলিসানি- এই তিনটে গ্রামের কথাই জানা যায় ফরাসিদের আসার আগে। তখন ঐ অঞ্চলের দুটো নদী প্রবাহিত হওয়ায় আবহাওয়া মনোরম ছিল। একটা হুগলী অন্যটা সরস্বতী। ইউরোপের ঔপনিবেশিক দেশগুলোর কাছে ভারতবর্ষ তখন সোনার ডিম পাড়া হাঁস। ফরাসীরাও ভেসে পড়ে একদিন বাংলায় এসে পৌঁছাল। এখানে বসবাস করার জন্য জায়গা তো প্রয়োজন। ১৬৭৩ সালে সেই সময়ের বাংলার নবাব ইব্রাহিম খানের থেকে ফ্রেঞ্চ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি হুগলীর ডান তটে একটি বন্দর তৈরির অনুমতি পায়। তারা বাণিজ্য শুরু করে। যত বাণিজ্য বাড়তে থাকে তত এদেশে তাদের একটি স্থায়ী বাসস্থানের প্রয়োজন দেখা দেয়। ১৬৮৮ সালে মোঘল বাদশার অনুমতিক্রমে তারা একটি ফরাসি কলোনি স্থাপনের অধিকার পায়।অবশ্য এর আগেই ১৬৭৩ সাল নাগাদ এই অঞ্চলে ফরাসি সাহেব দ্যুপ্লেসি এসে ৪০১ টাকায় বোড়কিষাণগঞ্জে ১৩ আরপাঁ জমি কিনে একটি বাণিজ্য কুঠি নির্মাণ করে ফেলেছেন।
.
তারপর...
.
.
পর্বপাঠ- শঙ্খ
স্ক্রিপ্ট- কৌশিক রায়
সাউন্ড ডিজাইন- শঙ্খ
কভার- ইনভিজিবলম্যান
বিশেষ কৃতজ্ঞতা স্বীকার- শুভজিৎ ভড়
Follow us