
Sign up to save your podcasts
Or
নতুন বছর। নতুন দিন। নতুন করে শুরু হোক সব কিছু। পুরানো বছরে অনেক কিছুই হয়তো হল না, আমরা ব্যর্থ হলাম। হোক না। আবার করে শুরু করতে কী অসুবিধা? চারপাশে অনেক মানুষকেই দেখি যাঁরা বয়সের কারণে নতুন কিছু শুরু করতে ভয় পান। ব্যর্থ হলে কী হবে? লোকে কী বলবে? এসব সরিয়ে রেখে বরং ভাবুন যা আপনি করতে চাইছেন, তার অর্ধেকও যদি আপনি করতে পারেন, তাহলে আপনি ঠিক কতটা খুশি হবেন! হয়তো আপনার নিজের অজান্তেই অনুপ্রেরণা হয়ে উঠবেন অন্য কারও। কি বিশ্বাস হল না? তাহলে নতুন বছরের সকালে একটা পুরানো গল্প শোনাই।
.
এই ঘটনার পঞ্চাশ বছর পরে ১৯৮২ সালে ভারতীয় বিমান পরিসেবার পঞ্চাশ বছর পূর্তির উদযাপন হচ্ছে সারা দেশে। JRD Tata-এর বয়স তখন ৭৮ বছর। এই উদযাপনের পূর্তি উপলক্ষে তিনি আবার একবার শেষবারের জন্য বিমান চালাতে চাইলেন। এই বয়সে বোর্ড অফ ডিরেক্টরস্রা কোনও মতেই তাঁর এই প্রস্তাবে সম্মত হতে পারলেন না। তিনি নিয়মমাফিক ডাক্তারি পরীক্ষা দিয়ে, প্রমাণ করে দিলেন দৈহিক ও মানসিক দুইভাবেই তিনি এখনও যাত্রীবাহী বিমান চালানোর জন্য সক্ষম। অবশেষে তাই একপ্রকার নিমরাজি হলেন সবাই। নির্ধারিত দিনের তিন সপ্তাহ আগে তাঁর একটি ছোট মাপের হার্ট অ্যাটাকও হল। তাঁর হৃদ বিশেষজ্ঞ প্রথমদিকে রাজি না থাকলেও পরে বুঝলেন, JRD Tata তাঁর এই শেষ স্বপ্নের জন্য বিমানের ককপিটেও প্রাণত্যাগ করতে রাজি আছেন।
স্ক্রিপ্ট - কৌশিক রায়
কণ্ঠ- শঙ্খ বিশ্বাস
সাউণ্ড ডিজাইন- শঙ্খ বিশ্বাস
নতুন বছর। নতুন দিন। নতুন করে শুরু হোক সব কিছু। পুরানো বছরে অনেক কিছুই হয়তো হল না, আমরা ব্যর্থ হলাম। হোক না। আবার করে শুরু করতে কী অসুবিধা? চারপাশে অনেক মানুষকেই দেখি যাঁরা বয়সের কারণে নতুন কিছু শুরু করতে ভয় পান। ব্যর্থ হলে কী হবে? লোকে কী বলবে? এসব সরিয়ে রেখে বরং ভাবুন যা আপনি করতে চাইছেন, তার অর্ধেকও যদি আপনি করতে পারেন, তাহলে আপনি ঠিক কতটা খুশি হবেন! হয়তো আপনার নিজের অজান্তেই অনুপ্রেরণা হয়ে উঠবেন অন্য কারও। কি বিশ্বাস হল না? তাহলে নতুন বছরের সকালে একটা পুরানো গল্প শোনাই।
.
এই ঘটনার পঞ্চাশ বছর পরে ১৯৮২ সালে ভারতীয় বিমান পরিসেবার পঞ্চাশ বছর পূর্তির উদযাপন হচ্ছে সারা দেশে। JRD Tata-এর বয়স তখন ৭৮ বছর। এই উদযাপনের পূর্তি উপলক্ষে তিনি আবার একবার শেষবারের জন্য বিমান চালাতে চাইলেন। এই বয়সে বোর্ড অফ ডিরেক্টরস্রা কোনও মতেই তাঁর এই প্রস্তাবে সম্মত হতে পারলেন না। তিনি নিয়মমাফিক ডাক্তারি পরীক্ষা দিয়ে, প্রমাণ করে দিলেন দৈহিক ও মানসিক দুইভাবেই তিনি এখনও যাত্রীবাহী বিমান চালানোর জন্য সক্ষম। অবশেষে তাই একপ্রকার নিমরাজি হলেন সবাই। নির্ধারিত দিনের তিন সপ্তাহ আগে তাঁর একটি ছোট মাপের হার্ট অ্যাটাকও হল। তাঁর হৃদ বিশেষজ্ঞ প্রথমদিকে রাজি না থাকলেও পরে বুঝলেন, JRD Tata তাঁর এই শেষ স্বপ্নের জন্য বিমানের ককপিটেও প্রাণত্যাগ করতে রাজি আছেন।
স্ক্রিপ্ট - কৌশিক রায়
কণ্ঠ- শঙ্খ বিশ্বাস
সাউণ্ড ডিজাইন- শঙ্খ বিশ্বাস